নিজস্ব প্রতিবেদক: বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা এখনো শুরু হয়নি। দুপুর ২টায় ফাইনালে জৈন্তাপুর চ্যাম্পিয়ন আসামপাড়া সরকারির প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন আঞ্জুমনদ আলী সরকারি প্রাধমিক স্কুলের খেলা শুরু হয়নি। বেলা সাড়ে ৩টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মাঠে গড়ায়নি খেলা।
ফাইনাল খেলায় সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন আঞ্জুমান্দ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নিজস্ব স্কুলের বাইরে থেকে খেলোয়াড় নিয়ে আসার অভিযোগ উঠেছে। সদরের স্কুলটি জৈন্তাপুর উপজেলার পাঁচ জন মেয়েকে খেলাচ্ছে অভিযোগ করেন জৈন্তাপুর স্কুল দলের কর্মকর্তরা।
পাল্টা অভিযোগ করেছেন সদর চ্যাম্পিয়ন দলটির কর্মকর্তারা। তারা জানান, জৈন্তাপুর গত বছর এসব খেলোয়াড়দের ধার নিয়ে ছিলো। এরা সদরের খেলোয়াড়।
এনিয়ে এখনো মাঠে নামেনি জৈন্তাপুর উপজেল চ্যাম্পিয়ন দলটি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিষয়টি সমাধানের জন্য বৈঠকে বসেছেন টুর্ণামেন্টের আয়োজকরা।
বৈঠকে যোগ দিয়েছে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ, জৈন্তাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এখলাচুর রহমান প্রমুখ।
জৈন্তাপুর আসামপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় দলের কর্মকর্তা শফিক বলেন, আঞ্জুমানে স্কুল আমাদের উপজেলার পাঁচ মেয়েকে খেলাতে চাচ্ছে। তাদের খেলোয়াড় বাসন্তি, ফারজানা, মারাজান সহ আরো ২ জন খেলোয়াড় আমাদের জৈন্তাপুরের মেয়ে। এরা এই স্কুলটির খেলোয়াড় নয়। স্কুলটির বড় কর্মকর্তারা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ছোট কোমলমতি বাচ্ছাদের খেলানোর চেষ্টা করছেন। আমরা তা মানিনি।
পাল্টা অভিযোগ করছে আঞ্জমন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দলটির কোচ মাসুক উদ্দিন জানান, গত বছর এই টুর্ণামেন্টে মেয়েগুলোকে ধার নিযে ছিলো আসামপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এবার দেওয়া হয়নি। এরা সদরেরই খেলোয়াড়।
এসএনপিস্পোর্টসটোয়েন্টিফোরডটকম/নিপ্র/০০/১০৪