স্পোর্টস ডেস্ক:: সুযোগ মিসে দুই মোড়লের কেউই জিতলো না। বিশ্ব রাজনীতি, ক্রীড়াঙ্গণে আমেরিকা-ইংল্যান্ডের আধিপত্য প্রায় সমানে সমান। নানা কলা-কৌশলে পুরো বিশ্বকেই নিজেদের হাতের মুঠোয় রাখতে চায় দুই দেশই।
ফিফা কাতার বিশ্বকাপে একই গ্রুপে পড়েছিলো আমেরিকা ও ইংল্যান্ড। দুই দলের জমজমাট লড়াইয়ে কেউ জিততে পারেনি। দুই দলের জমজমাট লড়াইয়ে কেউ জিততে পারেনি। দারুণ উত্তেজনায় ঠাসা, রোমাঞ্চে ভরপুর এক ম্যাচে দুই দলই পাসিং আর গতিময় ফুটবলে মুগ্ধ করেছে সমর্থকদের।
ম্যাচের অন্তিম মূহুর্তে যোগ করা সময়ে ভালো একটি সুযোগ পেয়ে ছিলো ইংল্যান্ড। সেটিও কাজে লাগাতে পারেনি দলটি। মাঠের লড়াইয়ে অনেকটা সমানে সমান ছিলো দুই দল। তবে কিছুটা এগিয়ে ছিলো ইংলিশরা।
হ্যারি কেইনের দল পাসিং ফুটবলের নান্দিনকতা প্রদর্শন করেছে। আমেরিকাও কম যায়নি। ছোট ছোট পাসে ব্যস্ত রেখেছে প্রতিপক্ষকে। আক্রমণেও প্রায় সমান ছিলো দুই দলই। পুরো ম্যাচ জুড়ে ইংল্যান্ড পাস দিয়েছে ৫৪১টি। বিপরীতে আমেরিকার পাস ছিলো ৪২৪ টি।
ইংল্যান্ডের ৪টি শট অন টার্গেটের বিপরীতে আমেরিকার ছিলো ১টি। হ্যার কেইনের দল ৯টি ফাউল করেছে। আমেরিকার ফাউল ছিলো ১৫টি। তবে কারো একটিও গুরুতর ছিলো না। রেফারিকে তাই একবারের জন্যও প্রদর্শন করতে হয়নি হলুদ কার্ড।
দুই ম্যাচ খেলা ইংল্যান্ড এক জয় ও এক ‘ড্র’য়ে গ্রুপ টেবিলের শীর্ষে আছে। তাদের পয়েন্ট ৪। দুই ম্যাচের দু’টিই ‘ড্র’ করা আমেরিকার পয়েন্ট ২। তারা আছে তিনি। দুইয়ে থাকা ইরানের পয়েন্ট তিন। এক হারের সঙ্গে এক জয় দলটির। চারে থাকা ওয়েলস দুই ম্যাচের দু’টি হারে পয়েন্টের খাতাও খুলতে পারেনি।
এসএনপিস্পোর্টসটোয়েন্টিফোরডটকম/নিপ্র/ডেস্ক/০০