স্পোর্টস ডেস্কঃ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ প্রথম দুটি ম্যাচে খেলবে যুক্তরাষ্ট্রে। যেটিকে বলা যায় সাকিব আল হাসানের ‘সেকেন্ড হোম।’ তার স্ত্রী-সন্তানেরা থাকেন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি নিজেও ফাঁকা সময়টার বেশির ভাগ থাকেন সেখানেই। তাই তার ধারণা, যুক্তরাষ্ট্রে কিছু সুবিধা পাবে বাংলাদেশ দল। এমনকি উইন্ডিজেও বাড়তি সুবিধা পাওয়ার কথা বললেন টাইগার অলরাউন্ডার।
বিসিবির ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের আয়োজন ‘দা গ্রিন রেড স্টোরি’-তে ৩৭ বছর বয়সী সাকিব বলেন, ‘আমার সেকেন্ড হোম ঠিক আছে। তবে হোম অ্যাডভান্টেজ পাবে কি না বলাটা মুশকিল। কিন্তু আমার মনে হয় পাবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং আমেরিকা, এ দুটো জায়গাতেই আমরা, এর আগে ফ্লোরিডায় যখন খেলেছি বাংলাদেশ ভালো করেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজে আমরা সব সময়ই সুবিধা পাই। কারণ পিচগুলো অনেকটা আমাদের মতোই হয়ে থাকে। তাই আমি আশা করছি দুই জায়গাতেই আমরা সুবিধা পাব।’
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ ‘ডি’-তে বাংলাদেশের চার প্রতিদ্বন্দ্বী—দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও নেদারল্যান্ডস। গ্রুপপর্বে নিজেদের প্রথম দুটি ম্যাচ যুক্তরাষ্ট্রে খেলে পরের দুটি সেন্ট ভিনসেন্টের কিংসটাউনে খেলবে বাংলাদেশ দল। যুক্তরাষ্ট্র ও উইন্ডিজে কেমন সমর্থক পাবে বাংলাদেশ? সাকিব বললেন, ‘প্রচুর বাংলাদেশি দর্শক সেখানে অপেক্ষা করছে। আশা করি তারা পূর্ণ সমর্থন দেবে আমাদের। তাদের এই সমর্থন আমাদের কাজে আসবে এবং আমরা ভালো ফল পেতে সমর্থ হব।’
Discussion about this post