স্পোর্টস ডেস্ক:: এক দশক আগে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশই শেষ ম্যাচ খেলেছিলো ক্যারিবিয়ান দ্বীপ সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্রেনাডাইনসের মাঠে। এবার টি-২০ বিশ্বকাপের ম্যাচ দিয়ে বৈশ্বিক ক্রিকেটে সমুদ্রপাড়ের মাঠটির আবারো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন করে পথচলা শুরু করছে সেই বাংলাদেশই। আজ রাতে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সেন্ট ভিনসেন্টের এই ভেন্যুতেই মাঠে নামবে বাংলাদেশ।
গত এক দশকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের কোনো ম্যাচই হয়নি এই ভেন্যুতে। পুরুষদের আন্তর্জাতিকতো দূরের কথা, মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বা অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটেরও কোনো ম্যাচ হয়নি সেন্ট ভিনসেন্টের নয়ানিভিরাম মাঠটিতে। ২০১৪ সালের ৫ থেকে ৯ সেপ্টেম্বর স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ টেস্ট ম্যাচ খেলে ছিলো বাংলাদেশ।
এবার ২০২৪ সালের ১৩ জুন প্রায় এক দশক পর আবারো সেই মাঠে প্রথম দল হিসেবে খেলছে বাংলাদেশ। এবার প্রতিপক্ষ নেদারল্যান্ডস। বিশ্বকাপের সুপার এইটে উঠতে হলে ডাচদের হারাতেই হবে টাইগারদের।
১৯৮১ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া মাঠটিতে আগে নিয়মিতই খেলতো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে ফ্লাড লাইট না থাকাসহ নানা কারণে ২০১৪ সালের পর থেকে আর ক্রিকেট ম্যাচ হয়নি। আর্নস ভেলে ৩ টেস্ট আর ২৩ ওয়ানডে খেলেছে ক্যারিবিয়ানরা।
বিশ্বকাপের ভেন্যু হিসেবে তৈরি করতে ভিনসেন্টের সরকার প্রচুর টাকাও খরচ করেছে। লাগানো হয়েছে ফ্লাডলাইটও। গত ৭ জুন আর্নস ভেলের লাইট টাওয়ার উদ্বোধন করেনসেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্রেনাডাইনসের প্রধানমন্ত্রী ড. রালফ গনসালভেস। তিনি সে সময় জানান, মাঠের সংস্কারে ৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার বরাদ্দ করা হয়েছিল, এর মধ্যে ৭০ শতাংশই লাইট, স্কোরবোর্ড ও রাস্তায় ব্যবহার করা হয়েছে।
এসএনপিস্পোর্টসটোয়েন্টিফোরডটকম/নিপ্র/ডেস্ক/০০
Discussion about this post