স্পোর্টস ডেস্ক:: এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার সাথে লড়াই করতে পারেনি বাংলাদেশ। কিছু দিন আগেই সিরিজ জিতে আসা দলটি বৈশ্বিক আসরে লড়াই জমাতে পারেনি। বাংলাদেশকে সুপার ফোরে যেতে হলে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জিততেই হবে। সঙ্গে অনেক সমীকরণও রয়েছে।
আবুধাবিতে আগে ব্যাট করা বাংলাদেশ মাত্র ১৩৯ রান তুলেছিলো। ১৪০ রানের লক্ষ্য লঙ্কানরা হেসেখেলেই টপকে গেছে টাইগারদের নিষ্প্রাণ বোলিংয়ে। ৩২ বল হাতে রেখে লঙ্কানরা জিতেছে ৬ উইকেটের ব্যবধানে।
টস হেরে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশ শুরুটা করে চরম হতাশা দিয়ে। দুই ওপেনার তনাজিদ তামিম ও পারভেজ ইমন রানের খাতাই খুলতে পারেননি। ১.৪ ওভারে শুন্য রানেই বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলে দুই উইকেট। শুরুর বিপর্যয় সামলিয়ে উঠার আগেই ৫৩ রানের মধ্যেই পাঁচ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ২৮ রানে অধিনায়ক লিটন, ৮ রানে হৃদয় ও ৯ রানে মেহদী ফিরেন সাজঘরে।
ষষ্ট উইকেটে জাকের আলী ও শামীম হোসেন গড়েন প্রতিরোধ। বাংলাদেশকে নিয়ে যান ১৩৯ রানের চ্যালেঞ্জিং পূঁজিতে। তাদের অবিচ্ছেদ্য জুটিতেই টাইগাররা পায় লড়াইয়ের পূঁজি। ৫ উইকেটে থামে ১৩৯ রানে। ৪১ রানে জাকের আলী ও ৪২ রানে শামীম হোসেন অপরাজিত থাকেন। দু’জনেই খেলেছেন ৩৪টি করে বল।
শ্রীলঙ্কার হয়ে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ২টি উইকেট লাভ করেন।
১৪০ রানের টার্গেটে খেলতে নামা শ্রীলঙ্কা ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কার হাফ সেঞ্চুরি ও কামিল মিশারার হাফ সেঞ্চুই ছুঁই ছুঁই ইনিংসে মাত্র ৪ উইকেট হারিয়ে ১৪.৪ ওভারেই ম্যাচ জিতে যায়। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫০ রান করেন হাফ সেঞ্চুরিয়ান নিশাঙ্কা। ৩৪ বলের ইনিংস সাজান ছয় চার ও এক ছক্কায়। চার চার ও দুই ছক্কায় ৩২ বলে ৪৬ রানে অপরাজিত থাকেন কামিল মিশারা। ১০ রানে অপরাজিত থাকেন আসলাঙ্কা।
বাংলাদেশের হয়ে মেহদী হাসান ২টি উইকেট লাভ করেন।
এসএনপিস্পোর্টসটোয়েন্টিফোরডটকম/নিপ্র/ডেস্ক/০০
































