স্পোর্টস ডেস্ক:: বয়স ১৬’র কোটা পেরুতে আর মাত্র বাকী ছিলো তিন দিন। লামিন ইয়ামালকে ‘রেকর্ড’টি করতে হলে আজকেই গোল করতে হতো। ইউরো জুড়ে দারুণ ফুটবল খেলেছেন, পায়ের জাদুতে মুগ্ধ করেছেন সমর্থকদের। একাধিক অ্যাসিস্ট করলেও করতে পারছিলেন না কোনো গোল।
অবশেষে তিনি গোলের দেখা পেলেন। ১৭ বছর হতে তিন বাকী থাকতেই ইউরো ও বিশ্বকাপ মিলিয়ে কনিষ্ট ফুটবলার হিসেবে গোল করলেন। পিছিয়ে পড়া ফ্রান্স ২-১ গোলে হারিয়ে স্পেনকে ইউরোর ফাইনালে তুলেছেন লামিন ইয়ামাল।
তিন গোলের ম্যাচটির প্রথমার্ধেই এসেছে সবক’টি গোল। আক্রমণ পাল্টা আক্রমণের ম্যাচে ফাইনালে যাওয়ার লড়াই করে দুই দল। কেউ কাউকে দেয়নি ছাড়।
ম্যাচের প্রথমার্ধের শুরুতেই লিড নেয় ফ্রান্স। সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা ইউরোর ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ের লিড অবশ্য বেশিক্ষণ রাখতে পারেনি। দ্রুতই লামিন ইয়ামাল দলকে ফেরান সমতায়।
ম্যাচের ৯ম মিনিটেই ফ্রান্সকে এগিয়ে দেন কোলো মুয়ানি। কিলিয়ান এমবাপের পাস থেকে পাওয়া বল স্পেনের জালে পাঠাতে ভুল করেননি তিনি। ম্যাচের শুরুতেই ফ্রান্স তাই এগিয়ে যায় ১-০ গোলে।
পিছিয়ে পড়া স্পেন ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নিতে বেশি সময় দেরি করেনি। পুরো টুর্নামেন্টে ভালো খেললেও গোল করতে না পারা লামিন ইয়ামাল ইউরোতে প্রথম গোলটি কর দলকে সমতায় ফেরান মিনিট দশেক পরেই। ম্যাচের ২১তম মিনিটেই ইয়ামালের ‘রেকর্ড’ করা গোলে স্পেন ম্যাচের স্কো লাইন ১-১ করে
সমতায় থাক ম্যাচে স্প্যানিশরা দ্রুতই লিড নেয়। মিনিট চারেক পরেই দানি ওলমোর গোলে ফ্রান্স এগিয়ে যায়। ম্যাচের ২৫তম মিনিটেই স্কোর লাইন হয়ে যায় ২-১। বাকীটা সময়ে এমবাপেরা গোল শোধ দিয়ে ম্যাচে ফিরতে পারেনি। ২-১ গোলের জয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়ে স্পেন।
এসএনপিস্পোর্টসটোয়েন্টিফোরডটকম/নিপ্র/ডেস্ক/০০
Discussion about this post